প্রতিদিনের বাংলার প্রতিচ্ছবি : থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল অতীতে একটি ম্যাচই খেলেছে। ২০১৩ সালের ওই ম্যাচে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হারে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা। ৯-০ গোলের বড় ব্যবধানে হারের নজির এখনও বহাল তবিয়তে আছে। ওই হারের বদলা নেয়ার সুযোগ আসে এক যুগ পর। কিন্তু ব্যাংককের ম্যাচটিতে আফঈদা খন্দকার বাহিনী হেরে গেছে।
বাংলাদেশ হেরেছে ৩-০ গোলে। প্রথমার্ধে এক গোল হজম করার পর দ্বিতীয়ার্ধে আরও দুটি গোল খেয়েছে পিটার বাটলারের শিষ্যরা। এই ম্যাচটি সরাসরি সম্প্রচার হয়নি। থাইল্যান্ড এটি আয়োজন করেছে ক্লোজ ডোরে। সে কারণে জানা যায়নি গোলদাতাদের নাম।
ম্যাচের ফলে দুদলের র্যাঙ্কিংয়ের ছাপই স্পষ্ট হয়েছে। লাল-সবুজের ১০৪ এর বিপরীতে থাইরা আছে ৫৩ নম্বরে। তাছাড়া থাইল্যান্ডের একবার বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা আছে। এশিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের আসরে খেলেছে ১৭ বার। একবার জিতেছে এশিয়ান কাপ।
ম্যাচটা বাংলাদেশের জন্য নারী এশিয়ান কাপের প্রস্তুতিমূলক। মার্চে ১২ দলের ওই টুর্নামেন্ট বসবে অস্ট্রেলিয়ায়। তার আগে থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশ আরেকটি ম্যাচ খেলবে। একই মাঠে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে ২৭ অক্টোবর।
এশিয়ান কাপকে সামনে রেখে নভেম্বরে বাংলাদেশ খেলবে একটি ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট। ঢাকায় ওই টুর্নামেন্টের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে মালয়েশিয়া ও আজারবাইজানকে। প্রতিটি দলের একে অপরের সঙ্গে একটি করে ম্যাচ শেষে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ দল চ্যাম্পিয়ন হবে।