বাংলার প্রতিচ্ছবি : নেপালের সন্নিকটে পশ্চিম চীনের একটি অঞ্চলে মঙ্গলবার ৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৯৬ জন নিহত হয়েছে। এটি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটির অন্যতম প্রাণঘাতী ভূমিকম্প।
চীনে ভূমিকম্প সাধারণত তিব্বত মালভূমি বা এর সন্নিহিত এলাকায় ঘটে। এখানে ভারতীয় gx ইউরেশিয়ান টেকটোনিক প্লেটের সংঘর্ষ হয়। যা হিমালয়ের উচ্চতাও পরিবর্তন করতে পারে।
২০০৮ সালের মে মাসে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় সিচুয়ান প্রদেশে ৭.৯ মাত্রার ভূমিকম্প প্রায় ৯০ হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটে। স্কুল ও অন্যান্য ভবনের ধস ওই সময়ে টেকসই নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে পুনর্নির্মাণের দীর্ঘ প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করে।
ইউনান, সিচুয়ান, কিংহাই এবং গানসু প্রদেশেও এর আগেও প্রাণঘাতী ভূমিকম্প ঘটেছে।
সাম্প্রতিক কয়েকটি বড় ভূমিকম্প
মে ২০০৮: সিচুয়ানে ৭.৯ মাত্রার ভূমিকম্পে প্রায় ৯০ হাজার মানুষ নিহত বা নিখোঁজ।
এপ্রিল ২০১০: কিংহাই প্রদেশে ৭.১ মাত্রার ভূমিকম্পে ২ হাজার ৬৯৮ জন নিহত।
এপ্রিল ২০১৩: সিচুয়ানে ৭.০ মাত্রার ভূমিকম্পে ১৯৬ জন নিহত।
জুলাই ২০১৩: গানসু প্রদেশে ৬.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে ৯৫ জন নিহত।
আগস্ট ২০১৪: ইউনান প্রদেশে ৬.১ মাত্রার ভূমিকম্পে ৬১৭ জন নিহত।
সেপ্টেম্বর ২০২২: সিচুয়ানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে ৯৩ জন নিহত।
ডিসেম্বর ২০২৩: গানসু এবং কিংহাই প্রদেশে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্পে কমপক্ষে ১২৬ জন নিহত।