রবিবার (১ জুন) দুপুরে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা প্রস্তুতি কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান লামা উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মঈন উদ্দিন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরও জানান, জেলায় ভারি বৃষ্টিপাত থামলে এবং পাহাড়ধসের আশঙ্কা কেটে গেলে রিসোর্টগুলো পুনরায় খুলে দেওয়া হবে।
এদিকে টানা ২ দিনের ভারি বর্ষণে বান্দরবান জেলার সাঙ্গু ও মাতামুহুরি নদীতে পানি বেড়ে জেলা সদর, রুমা, থানচি, লামা ও আলীকদম উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। স্থানীয়দের নিরাপদে সরে যেতে জেলার ৭টি উপজেলায় ২২০টি অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
বান্দরবান আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত অফিসার সনাতন কুমার মণ্ডল জানান, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর সক্রিয়তার কারণে শনিবার (৩১ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা অঞ্চলে ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার পর্যন্ত ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। একই সময়ে বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামে অতি ভারি বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ধসের আশঙ্কাও রয়েছে।